প্রথম তিনটা নেকড়ে হলো বয়ষ্ক তারপর অসুস্থ ও দুর্বল, বয়ষ্কদের সামনে দেয়া হয়েছে কারণ

নেকড়ের পাল। নেকড়ের পালের চলার নির্দিষ্ট ধরন আছে। প্রথমের লাল বৃত্তের তিনটা নেকড়ে হলো সবচেয়ে বয়ষ্ক, অসুস্থ, দুর্বল। তাদের সামনে দেয়া হয়েছে কারন তাদের গতি অনুযায়ী বাকি দল চলবে। তাদের অভিজ্ঞতাও বেশী।তাদের নির্দেশিত চেনা পথেই বাকি দল হাটবে।

তাদের ঠিক পিছনের হলুদ দাগের পাঁচজন দলের সবচেয়ে শক্তিশালী এবং যো’দ্ধা ধরনের। তাদের কাজ অগ্রবর্তী দলকে সাপোর্ট দেয়া এবং যেকোন এটাক এলে সামাল দেয়া তাদের ঠিক পিছনে, মাঝের দলটা সবচাইতে প্রোটেক্টেড। কারণ, তাদের পিছনে সবুজ চিহ্নিত দলটাও খুব শক্তি শালী এবং যো’দ্ধা ধরনের। তাদের কাজ পিছন থেকে কোন এটাক এলে প্রটেকশান দেয়া। তাদের পিছনে নীল চিহ্নিত একাকী নেকড়েটাই দলনেতা। সবার পিছনে সে আসছে। তার দ্বায়িত্ব হলো কেউ পিছনে পড়ে যাচ্ছে কিনা, কারো কোন সমস্যা হচ্ছে কিনা খেয়াল রাখা। সেই লীডার। লীডারশীপ ব্যাপারটাই এমন।

আরও পড়ুন : অবিবাহিত নায়িকাদের জামাইয়ের অভাব হয় না : পপি। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত নায়িকা সাদিকা পারভীন পপি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া বিবাহ নিয়ে নানা গুঞ্জন, নানা কথা। সোশ্যাল মিডিয়া বা মুঠোফোনেও তার সাড়া মিলছে না। হঠাৎ অন্তরালে চলে যাওয়ায় চলচ্চিত্র পাড়ায় গুঞ্জন ছিল- পপি বিয়ে করে ঘর-সংসার করছেন। যদিও এ ঘটনার সত্যতা মেলেনি। তবে পপি এবার নিজেই মুখ খুলেছেন।

পপি নিজেকে ‘নিখোঁজ’ বলতে নারাজ। তিনি বলেন, ‘আমি কিছু ঝামেলায় আছি। ঝামেলা শেষ হয়ে গেলেই আমি আবার সবার সঙ্গে যোগাযোগ করবো। আমি সব কিছুই নজরে রাখছি। সময় মতো সব মোকাবিলা করবো। আমি গণমাধ্যমের সৃষ্টি। ‘আনন্দ বিচিত্রা’ আমাকে তারকা জগতে উত্তরণের সিঁড়ি তৈরি করে দিয়েছে। তাই গণমাধ্যম আমার স্বজন। গণমাধ্যমের কারণেই আমি আজকের পপি। সেই গণমাধ্যমের সঙ্গে বিতণ্ডায় যাওয়া আমার পছন্দ নয়।’

বিয়ে প্রসঙ্গে পপি বলেন, ‘অবিবাহিত তারকাদের জামাই আর জামার অভাব হয় না- আমারও অভাব নেই। কিন্তু বিয়ে করতে হলেও পুরুষ লোকটির সঙ্গে দুটো মিষ্টি কথা বলতে হয়। আমার তো সে সময়ই নেই। এছাড়া আমি কারো সঙ্গে মিষ্টি করে কথা বলতে পারি না।’ এদিকে পপির কারণে বিপাকে পড়েছেন ‘ভালোবাসার প্রজাপতি’ সিনেমার নির্মাতা ও প্রযোজক। সিনেমার শুটিং অর্ধেক করার পর থেকেই তিনি আর কারো সঙ্গে যোগাযোগ রাখেননি।