যে তিন সময় শা;রী;রিক সম্পর্ক করা মারাত্মক ক্ষতি

নারী-পুরুষ সম্পর্ক মজবুত হয় পারস্পরিক বোঝাপড়া ও মিলেমিশে। তা সে মানসিক হোক, বা শা;রীরিক, যে কোনো ক্ষেত্রেই দু-পক্ষের আদান প্রদান যত সুন্দর হয় ততই সুস্থ হয় সম্পর্ক। কথায় বলে ‘সম্পর্ক হলো নদীর মতো’।

তবে নদীর মতো সম্পর্কেও আসে জোয়ার, ভাঁটা। আর সম্পর্কের একটি বিশেষ স্রোত হলো শারীরিক সম্পর্ক। যা দাম্পত্য সম্পর্কের অন্যতম আধার।

একথা বলাই বাহুল্য সুস্থ শারীরিক সম্পর্কে সুখ না থাকলে কোনোক্ষেত্রেই সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ক সে ভাবে মজবুত হয় না। বেশ কিছু সমীক্ষায় উঠে এসেছে এই চিরাচরিত তথ্য। তাই এই শারীরিক সম্পর্কে সুখের বিষয়টি বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া উচিত সবার।

বিশেষজ্ঞদের মতে, দাম্পত্য জীবনে নিয়মিত শারী;রিক সম্পর্ক জরুরি। এতে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক আরো মধুর হয়। তবে এই বিষয়ে মাথায় রাখতে হবে কয়েকটি নিয়ম। এমন কিছু সময় আসে জীবনে, যে সময় শা;রীরিক সম্পর্ক করলেই হতে পারে শরীরে;র মারা;ত্মক ক্ষতি। একনজরে দেখে নিন, কোন সময় শারীরিক সম্পর্ক করা উচিত নয়।

মা;দ;কা;সক্ত হয়ে
বিশেষজ্ঞদের মতে মাদ;সক্ত অবস্থায় কখনই শা;রীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়া উচিত নয়। এতে বিভিন্ন দিক থেকে ক্ষতি হতে পারে। একদিকে যেমন মাদকাসক্ত অবস্থায় মন আরো উত্তে;জিত হয়ে ওঠে। সেই মুহূর্তের বশে ঘটে যেতে পারে কোনো দুর্ঘটনা। এছাড়াও অ্যালকোহল আমাদের হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি করে দেয়, শারী;রিক সম্পর্কও একই কাজ করে। ফলে হৃদরোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

ই;স্ট ইনফে;কশনের সময়
যৌ;না;ঙ্গে;র স্থান সবারই ভীষণ স্পর্শকাতর। তাই পুরুষ বা নারী উভয়ের এই স্থানে ফাঙ্গাল ইন;ফেকশন হয়ে থাকে। তবে এই সময় শারী;রিক সম্পর্ক করলে এই ইনফে;কশন বৃদ্ধি পেতে পারে বলেই মতো বিশেষজ্ঞদের।

ওয়া;ক্সিং;য়ের পর
আরো আকর্ষণীয় হয়ে ওঠার জন্য অনেকেই বডি ওয়া;ক্সিং করান। আর এই ওয়া;ক্সিং করার পর ত্বক বেশ সেন;সি;টিভ থাকে। তাই ওয়া;ক্সিংয়ের অন্তত দুই দিন পর থেকে শারী;রিক মি;ল;নে লিপ্ত হওয়া উচিত বলে পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের।

মতানৈক্যের মুহূর্তে
পারস্পরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নানা সময় আমাদের সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে মতবিরোধ হয়।

আর পারিবারিক বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সময় কখনই শারী;রিক সম্পর্ক লি;প্ত হওয়া উচিত নয়। এই ক্ষেত্রে শারী;রিক মি;লন বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে দুই জনের সম্পর্কে।

দাবিত্যাগ
প্রতিবেদনটি তথ্য, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ও সাধারণ জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে লিখিত। বাস্তবিক জীবনে ব্যক্তিবিশেষে এইসব বিষয়ের প্রভাব ভিন্ন হতে পারে তাই এই নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে চি;কিৎসকের পরামর্শ নেয়া বাঞ্ছনীয়।

সূত্র: নিউজ ১৮