রডের বদলে বাঁশ, অন্য মাত্রার এক নির্মান নৈপুণ্য

বাঁশের জনপ্রিয়তা বাংলাদেশে দিন দিন বাড়ছে। আগে মানুষ সুযোগ পেলে একে অন্যকে দিত, এখন রডের বদলেও দেয়। রডের বদলে বাঁশ ব্যবহার খুব ঝুঁকিপূর্ণ। তারপরও কেন মানুষ এই কাজটা করে যাচ্ছে, তা হাস্যরসের কাল্পনিক তদন্তে উঠে এসেছে। আসুন, সময় নষ্ট না করে রডের বদলে বাঁশ ব্যবহারের বৈজ্ঞানিক কাল্পনিক কারণগুলো দেখে নিই।

দেশি পণ্য : রড সাধারণত বিদেশি পণ্য। যদিও আজকাল দেশে তৈরি হচ্ছে, তবে এর আদি জন্ম কিন্তু বিদেশ। সে হিসেবে বলা যায়, রড বিদেশি পণ্য। এদিকে বাঁশ আমাদের দেশি পণ্য। সে জন্য হয়তো অনেকে রডের বদলে বাঁশ ব্যবহার করে। কেননা কথায় আছে, দেশি পণ্য, কিনে হোন ধন্য।

সহজলভ্য : বাঁশ সহজলভ্য একটি জিনিস। আশপাশে চুরি-ডাকাতি কিংবা যেই করে হোক, বাঁশ খুব সহজে সংগ্রহ করা যায়। এতে অর্থ ও সময় দুটো বাঁচে। তাই রডের বদলে বাঁশ ব্যবহার করে দুই নম্বর ঠিকাদাররা।

রাতারাতি কোটিপতি : দুই নম্বরি করে রডের বদলে বাঁশ ব্যবহার করলে খুব কম সময়ে কোটিপতি হওয়া যায়। সে জন্য অসাধু পাবলিকরা রডের বদলে বাঁশ ব্যবহার করে।

বাঁশপ্রীতি : কিছু কিছু মানুষ অন্যায় করে জীবনে এত বাঁশ খাইছে যে তা হজম করতে না পেরে এখন সেই বাঁশ রডের বদলে ব্যবহার করে মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলছে।