ভারতীয় বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র। অবশ্য এপারেও তার জনপ্রিয়তা নেহাত কম নয়। অভিনয়ের পাশাপাশি চিরায়ত বাঙালি নারীর শরীরী আবেদনে শ্রীলেখা বাংলার পুরুষদের কাছে আরাধ্য এক নাম!
এই বিষয়টা তিনি উপভোগ করেন বলেই তার শরীরী প্রদর্শনটাও তেমনি খোলামেলা হয়। বেশ কিছুদিন আগে নিজের মানসিক ভাবনা গুলো একদম খোলামেলা ভাবে তুলে ধরেন এক সাক্ষাৎকারে। সাহসী প্রশ্নের বেফাঁস উত্তরের জোরে বেশ ভাইরাল হয় ঐ সাক্ষাৎকার।
শ্রীলেখা মিত্রকে নিয়ে একটা বয়সের পুরুষ স্বপ্ন দেখে এমন একটি প্রশ্ন তিনি সংশোধন করে, উত্তরে জানালেন, একটা বয়স? ভুল বলছেন। একটা বয়সের নয়। বিভিন্ন বয়সের পুরুষ আমাকে নিয়ে দিন-রাত স্বপ্ন দেখে। বেশ ভালোই লাগে।
আর শ্রীলেখা এই ভালো লাগার প্রাসঙ্গিক ব্যাখা দিয়ে বলেছিলেন, যারা এখন ৩০-এর কোঠায় তেমন অনেকে বলেছেন, তাদের বেড়ে ওঠা, সে-চুয়ালি নিজেকে জানা, তার মাধ্যম হলাম আমি। এটা আমার কাছে একটা বিরাট কমপ্লিমেন্ট।
কাউকে কাউকে হয়তো আমি ‘সে-ইট করি। আর দর্শক যদি রাতে আমার স্বপ্ন না দেখেন, তাহলে তো অভিনেত্রী হিসেবে সেটা আমার ফেলিওর। তার একাকী জীবনে পুরুষের চাহিদা আছে কিনা, এই প্রশ্নের তিনি দিয়েছিলেন চাঞ্চল্যকর উত্তর।
শক্তিমান এই নারী জানালেন, আমার তো একসঙ্গে চার-পাঁচ জন পুরুষ দরকার। যারা বিভিন্ন কাজ করে দেবে। একজন ফাইনান্স দেখবে। কোথায় কোথায় ইনভেস্ট করব সে সব বলে দেবে। আর একজন রোমান্টিক হবে। যে মাঝে মাঝে দুকলি গান গেয়ে দেবে। কবিতা পড়ে দেবে।
আর একজন বাজারটা করে দেবে। আসলে একজন পুরুষের মধ্যে তো সব কিছু থাকে না। তাই ছড়িয়ে দাও ভালবাসা। এই উত্তরেই খোলাসা হয় এক সম্পর্কের বাঁধায় ধরা দিতে চাননা ৪৫ বছর বয়সী এই নারী।
জীবনে প্রেমের আর প্রয়োজন নেই বলে তিনি বলেন, আমার চারপাশে হয়তো চার-পাঁচজন পুরুষ বন্ধুকে দেখছেন। কিন্তু সত্যিই আমার কেউ নেই। তার জন্য কোনও হা-হুতাশও নেই। আমার খিদে পেলে খাব, ঘুম পেলে ঘুমবো।
আবার শরীরী চাহিদা থাকলে সেটা পূরণ করব। তার জন্য প্রেম ‘হতে হবে, এটার কোনও মানে নেই। কবিতা পড়ে দেবে। আর একজন বাজারটা করে দেবে। আসলে একজন পুরুষের মধ্যে তো সব কিছু থাকে না। তাই ছড়িয়ে দাও ভালবাসা। এই উত্তরেই খোলাসা হয় এক সম্পর্কের বাঁধায় ধরা দিতে চাননা ৪৫ বছর বয়সী এই নারী।
জীবনে প্রেমের আর প্রয়োজন নেই বলে তিনি বলেন, আমার চারপাশে হয়তো চার-পাঁচজন পুরুষ বন্ধুকে দেখছেন। কিন্তু সত্যিই আমার কেউ নেই। তার জন্য কোনও হা-হুতাশও নেই। আমার খিদে পেলে খাব, ঘুম পেলে ঘুমবো। আবার শরীরী চাহিদা থাকলে সেটা পূরণ করব। তার জন্য প্রেম ‘হতে হবে, এটার কোনও মানে নেই।