অ’ভিনেতা সিদ্দিকের সাবেক স্ত্রী মডেল মা’রিয়া মিম সম্প্রতি অজ্ঞাত এক পরিচালকের দিকে অ’ভিযোগের আঙুল তুললেন। জানালেন, একজন পরিচালক তাকে মিটিং এর নামে হুইস্কি খেতে ডাকেন। এতে ক্ষু’ব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন তিনি। সম্প্রতি অজ্ঞাত এক পরিচালকের দিকে অ’ভিযোগের আঙুল তুলে নিজের ফেসবুকে মা’রিয়া মিম লিখেছেন, তোর যদি কোনো মেয়ে পছন্দ হয় সরাসরি অফার করবি, এতো (!) করার কী আছে?
মা’রিয়া মিম আরও লিখেছেন, আমা’র লাইফে সেরা একটা ইডিয়ট ডিরেক্টর দুই চারটা কাজ করে নিজেকে সেই লেভেল এর ডিরেক্টর ভাবে, মিটিং এর নামে বলে হুইস্কি খাবা? ওনার নাকি চরিত্রই এমন সবার সাথে প্রেম করে বেড়ায়। যা হোক ভাই, তোর যদি কোনো মেয়ে পছন্দ হয় সরাসরি অফার করবি, এতো (!) করার কী আছে? তুই কি সবাইকে ছোটলোক শিল্পী মনে করিস নাকি? ৩-৪ লাখ টাকার প্রোজেক্ট করে খুব (!) ফালায় দিবি। তোদের মতো নর্দমা মিডিয়ায় কেন? মেয়েগু’লো কেন তোদের বয়কট করে না?
এ বি’ষয়টি নিয়ে মিমের স’ঙ্গে যোগাযোগ করে পরিচালকের নাম জানতে চাইলে তিনি আপাতত নাম প্রকাশ করতে চান না বলে জানান। তবে তিনি আশা করেন যতটুকু বলেছেন তাতেই হয়তো তাদের শিক্ষা হবে। এরপরে অন্য এক পোস্টে মা’রিয়া মিম লেখেন, এখানে সব সময় রাজনীতির শিকার ‘হতে হয় যতই তোমা’র ট্যালেন্ট থাকুক না কেন? প্রেমিকা বানাতে চাইবে সব সময়।
উল্লেখ্য, মডেল মা’রিয়া মিম ও অ’ভিনেতা সিদ্দিকের বিয়ে ২০১২ সালের ২৪ মে সম্পন্ন হয়। ২০১৩ সালের ২৫ জুন তারা পুত্রসন্তানের বাবা-মা হন। ২০১৯ সালে তাদের ডিভোর্স হয়। আরও পড়ুন : বিয়ের পর নারীদের নামের স’ঙ্গে যুক্ত হয় তার স্বামীর নামের অংশ বা বংশ পদবী। যুগ যুগ ধরে সমাজে এই রীতি প্রচলিত। যদিও কোনো লিখিত নিয়ম নয়, তবে সমাজের অংশ হিসেবে এমনটাই হয়ে আসছে। বিশেষ করে হিন্দু সমাজে এর ব্যবহার বেশি দেখা যায়।
কিন্তু কেন শুধু মেয়েদেরই নামের পদবী পরিবর্তন হয়? সেই প্রশ্নের কিনারা করতে চান টালিউডের অ’ভিনেত্রী মধুমিতা সরকার। অন্য অনেকের মতো বিয়ের পর স্বামীর পদবী নিতে নারাজ তিনি। তবে বাস্তবে নয়, এমনটা দেখা যাব’ে সিনেমা’র পর্দায়। এর নাম ‘কুলের আচার’। নতুন এই সিনেমায় যুক্ত হয়েছেন মধুমিতা। এটি পরিচালনা করছেন সুদীপ দাস। সিনেমাটিতে মধুমিতাকে প্রথমবার দেখা যাব’ে বিক্রব চট্টোপাধ্যায়ের স’ঙ্গে। শুক্রবার (২৪ ডিসেম্বর) সোশ্যাল মিডিয়ায় সিনেমাটির ঘোষণা দিয়েছেন নির্মাতা-শিল্পীরা।
এই সিনেমায় মধুমিতার চরিত্রের নাম ‘মিঠি’, অন্যদিকে বিক্রম হচ্ছেন ‘প্রীতম’। মিঠির শাশুড়ির চরিত্রে বহুদিন পর বড়পর্দায় পাওয়া যাব’ে ইন্দ্রাণী হালদারকে। সিনেমাটির কাহিনি-চিত্রনাট্য লিখেছেন পরিচালক সুদীপ দাস নিজেই।
এর গল্প প্রস’ঙ্গে নির্মাতা বলেন, ‘একটি মেয়ে বিয়ের পর ঠিক করে যে তার পদবি পাল্টাবে না। সে তার বাড়ির সারনেম-ই রাখবে। যেটা এই সময়ে দাঁড়িয়ে কেউ কেউ করে থাকেন। যদিও এর জন্য মেয়েদের অনেক কিছু অতিক্রম করতে হয়। এই অতিক্রম করার জার্নি নিয়েই কাহিনি।’