সাপ অতি ভয়ঙ্কর একটি প্রাণী। বি-ষ-ধ-র-দের জন্য বি’খ্যাত হলেও বেশীরভাগ প্র-জা-তির সা-প বি-ষ-হীন এবং যেগুলো বিষধর সেগুলোও আ-ত্মরক্ষার চেয়ে শিকার করার সময় বিভিন্ন প্রাণীকে ঘায়েল করতেই বি-ষে-র ব্যবহার বেশি হয়। কিছু মা-রা-ত্ম-ক বি-ষ-ধর সাপের বিষ প্রা-ণ-হা-নি ঘটায়।
সা-পের অনেক ক্ষ-তি-কা-রক দিক থাকলেও এদের বি-ষ থেকে মা-র-ণ রো-গের ওষুধ তৈরি করা হয়। দেশের বিভিন্ন স্থানে সাপকে মা মন-সার আরেক রূপ হিসেবে পূ-জা করা হয়। এর জন্য বছরের এক নির্দিষ্ট সময়ে দসহরা পূজা অনুষ্ঠিত হয় মা ম-নসাকে কেন্দ্র করে। এমনকি সৃষ্টি স্থিতি
বিনাশের দেবতা দেবাদিদেব মহাদেবের গলায় সাপ দেখতে পাওয়া যায়। এবার একটি জগন্নাথ মন্দিরের পাশের ঘরে ঢুকে গেল বিশালাকৃতির ভ-য়া-ন-ক কোবরা। “নাগ লোক” নামক একটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে পো-স্ট করা হয়েছে সেই ভিডিও। ভিডিওটি দেখলে গা শিউরে উঠবে।
দীর্ঘকায় শক্তি বেশ মোটা। ভিডিওটির প্রথম দিকে দেখা গিয়েছে, একই জগন্নাথ মন্দিরের পাশের ঘরে ঢুকে গিয়েছে ভ-য়া-ন-ক সা-প। সেই সাপকে বের করে আনার জন্য ডাকা হয়েছে সাপ বিশে-ষজ্ঞকে। সব ধরনের ঘ-টনাকে কেন্দ্র করে ওই অঞ্চলের প্রচুর জনতা হাজির হয়।
প্রথমে ওই সাপ ধরতে আসা ব্যক্তি মন্দিরের পাশের ঘরে প্রবেশ করেন। প্রবেশ করেই দেখেন, এক বিশাল আ-কৃতির সা-প একেবা-রে ফ-না তুলে তার দিকে চেয়ে রয়েছে।
সা-পটির আকার বলে বোঝানোর নয়। এরপর ওই ব্যক্তি অত্যন্ত সাবধানে আর সচেতনভাবে সাপটিকে ধরতে পায়ে পায়ে এগিয়ে যান। এই বিশাল আকৃতির সা-প-টাকে ধরা কখনোই সহজ সাধ্য ছিল না। তবুও তিনি নিজের মত করে চেষ্টা করে সাপটিকে আয়ত্তে আনতে চেষ্টা করেন।
প্রথমে তিনি তার হাতে থাকা স্টি-লের লাঠি দিয়ে সা-পটিকে নিজের দিকে টেনে নেন। সাপটি ওই ব্য-ক্তির দিকে আসতেই তিনি সা-পের লে-জ ধরে ফেলেন। এর পর ধীরে ধীরে সাপটাকে নিজের আয়ত্বে নিয়ে চলে আসেন।
সব ধরনের ঘট-নাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চা-ঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায। উৎসুক জনতা এইসব ধরার ঘটনা স্বচক্ষে দেখার জন্য উপস্থিত হয়েছিলেন। কেউ কেউ আবার পুরো ঘটনাটি ক্যা-মেরা ব-ন্দী করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পো-স্ট করেও দিয়েছেন।
“নাগ লোক” নামক একটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে পোস্ট করা হয়েছে এই ভিডিও। সাপ ধরার গায়ে কাঁ-টা দেওয়া এই ভিডিওটি ইতিমধ্যেই ১৭ হাজার মানুষ দেখে নিয়েছেন। একই সঙ্গে প্রচুর লা-ই-ক পড়েছে ভিডিওটিতে। ক-মেন্ট সে-কশনে সকলেই দেবাদিদেব মহাদেব আর মা মনসার নামের জ-য়-ধ্বনি দিয়েছেন।