শিশুশিল্পী হিসেবে মোবাইল অপারেটরের একটি বিজ্ঞাপনচিত্রে অভিনয় করে খ্যাতি লাভ করেন প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। তারপর কয়েকটি সিনেমায়ও অভিনয় করেন। তবে একজন শিশুশিল্পী হিসেবেই দেখা গেছে। এরপর ‘তুমি আছো তুমি নেই’ সিনেমায় অভিনয় করে চিত্রনায়িকা হিসেবে তকমা পান তিনি।
সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের বায়োপিক ‘মুজিব: একজন জাতির রূপকার’ সিনেমায় কৈশোরের রেণু চরিত্রে দেখা গেছে তাকে। চরিত্রটি বেশ প্রশংসিত হয়েছে দর্শকমহলে।
পর্দায় তাকে দারুণ অভিনয় করতে দেখা গেলেও মাঝে মাঝে তাকে দর্শকরা ভুল বোঝেন বলে জানালেন দীঘি। দেশের একটি সংবাদমাধ্যমকে এক সাক্ষাৎকারে এ ব্যাপারে তিনি বলেন, অনেক সময় দেখা যায় আমি একটা কথা বললাম, সেটা বললাম একভাবে আর উপস্থাপন হচ্ছে ভিন্নভাবে। তিনি আরও বলেন, আমাকে এসব কারণে ভুল বোঝেন দর্শকরা। ভুল-ঠিক মিলিয়েই মানুষের জীবন। যে পথে হাঁটছি, দিন শেষে সাফল্য এলে ভাববো, আমি ঠিকপথেই হাঁটছি।
এছাড়া দীঘির প্রেম নিয়ে গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। প্রেমের ঘটনা সত্য নয়। এটি শুধুই রটনা ছিল বলেও জানান তিনি। বলেন, নায়িকাদের ঘটনা ঘটা লাগে না। গুজব এমনিতেই ছড়ায়। মিডিয়াতে অনেকে আছেন প্রেম করেও অস্বীকার করেন। কিন্তু খবরটির যখন সত্যতা প্রকাশ্যে আসে, তখন অন্যদের প্রেমের সত্যিকারের গুজবও দর্শকরা বিশ্বাস করেন। এসব নানা কারণে প্রেম না করেও ফেঁসে যাই (হা হা হা…)।
তবে প্রেমের বিয়ে নাকি পরিবারের পছন্দে বিয়ে করবেন―এ নিয়েও কথা বলেছেন দীঘি। তিনি বলেন, যখন বিয়ে হবে তখন দেখা যাবে এটি। বিয়ের চিন্তা পাঁচ-ছয় বছর পর। তবে এই সময়ের মধ্যে যদি প্রেম হয়, তাহলে বিয়ে প্রেমের হতে পারে। তা না হলে বিয়ে পারিবারিক পছন্দেই হতে পারি। তবে কখনো কারও প্রেমে পড়িনি। অনেকে প্রেমে পড়তে চেয়েছেন, কিন্তু আমি সাড়া দিতে পারিনি। বলতে পারেন এটা আমার ব্যর্থতা।
Priyo Bangla 24 – Most Popular Bangla News The Fastest Growing Bangla News Portal Titled Priyo Bangla 24 Offers To Know Latest National And Local Stories.