আমাদের গ্রাম বাংলায় মাছের অভাব নেই। পুকুর, নদী, জলাশয়, ডোবা এমনকি বর্ষাকালে ধানের জমিতেও প্রচুর মাছ পাওয়া যায়। এসব মাছের মধ্যে ছোট মাছই বেশি। যেমন- পুঁটি, বইচা, খৈলসা, বাতাই, গুইঙ্গা (টেংরা), ইছা (চিংড়ি), উহল/লাডি (টাকি), গুতুম, চান্দা, কানপনা, ভেদুরি (মেনি), চিকরা, কাইক্যা, দারকিনা, বাঁশপাতা, মলা, কটকইট্যা (বেলে/বাইল্যা), চাউট্টা, কৈ, শিং, মাগুর ইত্যাদি।
এসব মাছ যেমন পুষ্টি গুণ সমৃদ্ধ তেমনি খেতে সুস্বাদু। আমাদের বাঙালি জীবনে একবেলা মাছ ছাড়া খাওয়ার কথা কল্পনা করা যায়না। সেই মাছ তাজা হোক বা শুকনো।
সোস্যাল মিডিয়ায় এখন আশ্চর্যজনক ঘটনা দিলেই ভাইরাল হয়ে যায়। এখনকার যুগে প্রতিনিয়ত ভালো, খারাপ দুটোই সোস্যাল মিডিয়া তে সহজেই ভাইরাল হয়ে যায়।
মাছ পুকুর, বা মাছ পুকুর, একটি নিয়ন্ত্রিত পুকুর, কৃত্রিম হ্রদ, বা জলাধার যে স্টক করা হয় মাছ এবং ব্যবহৃত হয় জলজ পালন জন্য মৎস চাষ, বা জন্য ব্যবহৃত হয় বিনোদনমূলক ফিশিং বা জন্য শোভাময় উদ্দেশ্য। মধ্যে মধ্যযুগীয় ইউরোপীয় যুগে এটি আদর্শ ছিল মঠগুলি এবং দুর্গ (ছোট, আংশিক স্বাবলম্বী সম্প্রদায়) একটি মাছের পুকুর রাখতে।
সেটা নাচ,গান,মাছ ধরা,সাপ ধরা,অশ্লীল ভিডিও মুহুর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। সোস্যাল মিডিয়ার বদলৌতে আমরা অনেক ভালো এবং আশ্চর্যজনক ভিডিও দেখতে পাই। যেগুলো মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়। সম্প্রতি সোস্যাল মিডিয়ায় এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি সোস্যাল মিডিয়ায় আসার সাথে সাথে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে। ভাইরাল ভিডিওটি টি আপনারা নিচে গেলেই দেখতে পাবেন।