এমন ভালবাসা এখন সবার মাঝেই কমবেশি প্রভাব ফেরছে। বিশেষ করে যারা স্কুল-কলেজে পড়েন তাদের এমন অবাদ ভালবাসা সচরআচর দেখা যায়। কিন্তু এমন ভালবাসার শেষ পরিনতি কি? আমা’দের সন্তানরা কোথায় কি করছে? কার সাথে ঘুরছে? এগু’লো তো আপনার আমা’র খোঁজ রাখার কথা।
কিন্তু আমর’া কি করছি? সন্তানে কথা মত সব করছি। কিন্তু একটিবারও কি তাদের ভবি’ষৎ চিন্তা করেছি? বর্তমান সময়ে প্রায় সব শ্রেণীর মানুষ এ ধরনের প্রেমলীলার আকর্ষণে আকৃষ্ট। তাই সকাল ১০টা বাজতে না বাজতে পার্ক যেন প’রকীয়ার লীলায় উদ্ভাসিত ‘হতে থাকে।
শহর ছেড়ে এখন গ্রামেও এগু’লো প্রভাব বিস্তার করছে। বিভিন্ন পার্কে এবং রেস্টুরেন্টে গিয়ে দেখা মিলে এদের।কেউ স্কুল ফাঁ’কি দিয়ে আবার কেউ কলেজ ফাঁ’কি দিয়ে এমন প্রেমলীলায় মেতে আছেন। সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানে চলে এই প্রেমলিলা।
এমনই এক রোমান্সকর প্রেমিক জুটির সাথে দেখা হয় বেলা সাড়ে ১১টায়। প্রেমিক….. পেশায় একজন রিকশাচালক। তার প্রেমিকা …একজন গৃহীনি। তিনি পরকিয়ায় জড়িয়ে গেছেন অনেক আগে। তার সাথে কথা বলে জানা গেছে যে প্রেমিকের ঘরে একটি সুন্দর ফুটফুটে মেয়েও আছে?
সবচাইতে অবাক হলাম। যে তারা দুজনই বিবাহিত। আজকের সমাজটা কোথায়? এখানে আপনি কাকে দায়ি করবেন? তাদের পরিবারের গাফিলতিকে না ভালবাসা নামের এই নোংড়া মেলামেসাকে?
যাই হোক এদের কথা না হয় বাদ দিলাম। চলুন এবার স্কুল ফাকি দিয়ে যারা এমন ভালবাসায় ম’গ্ন তাদের সাথে একটু কথা বলি। এটা রাজধানীর একটি নামিদামি ফাষ্টফুড বার দেখানে দেখা মিললো স্কুল পড়ুয়া ২ জুটিকে যারা কিনা ক্লাস ফাঁ’কি দিয়ে চুটিয়ে প্রেম করছেন।
তাদের সাথে কথা বলতে চাইলে তারা কথা বলতে নারাজ হন। তারপরও একটু জানতে চাওয়া। আপনারা কি করেন? আমর’া স্কুলে পড়ি? তো এখন তো স্কুল টাইম তো এখানে কোন?? না মানে….!! আর বললাম না। আমি সুধু একটি কথাই বলবো এদের এই আচরণের জন্য আপনি আমি দায়ি।
তো মা-বাবার প্রতি আমা’র একটাই অনুরোধ আপনারা একটু খোজ খবর নিবেন আপনার সন্তানের চলাফেরা কার সাথে? তারা কি চায়? সব দিক বিবেচনা করে তাদেরকে পথচলার সুযোগ দিন।ফিরিয়ে দিল হাসপাতাল, বাবার কাঁধেই মা’রা গেল শিশু তিন ব্যক্তির জন্য জান্নাত হারাম।