গেল বছর ৫ আগস্ট ছাত্রজনতার প্রবল গণ আন্দোলনের মুখে পতন হয় আওয়ামী লীগ সরকারের।সেসময় দলটির সভানেত্রী ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে আশ্রয় গ্রহণ করেন।
শেখ হাসিনার পালিয়ে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মীই গ্রেপ্তার বা পলাতক রয়েছেন।তবে আওয়ামী লীগের পালিয়ে যাওয়ার পর হাসিনার পর সবচেয়ে বেশি আলোচনায় রয়েছে যার নাম, তিনি দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
কাদেরের পালিয়ে যাওয়া নিয়ে নানা সময় নানা তথ্য জানা যায়।কখনো সিলেটে অবস্থান কিংবা হংকং বা ভারতের মেঘালয়ে পালিয়ে যাওয়ার খবর শুনা গেলেও কার্যত এখন পর্যন্ত ধরাছোঁয়ার বাহিরে রয়েছেন ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দোসর ওবায়দুল কাদের।
সর্বশেষ নাগরিক টিভির নাজমুস সাকিবের উপস্থাপনায় জানানো হয়, নবাগত নায়িকা মেঘলার মৃত্যু রহস্য নিয়ে ওবায়দুল কাদেরের লালসার শিকার হয়েছিলেন প্রয়াত এই নায়িকা।যেখানে আরো জানানো হয়, ওবায়দুল কাদেরের কল লিস্ট ট্র্যাকিং এ জানা গেছে ৫ আগস্ট সর্বশেষ ওবায়দুল কাদেরের ব্যাবহৃত ফোন নাম্বারটির লোকেশন দেখায় মোহাম্মদপুরে ।তারপর থেকেই বন্ধ হয়ে যায় কাদেরের ফোন।
মোহাম্মদপুরের ট্র্যাক করা লোকেশন থেকে নায়িকা মেঘলার বাসার দূরত্ব বেশি নয় উল্লেখ করে সাংবাদিক সাকিব আরো জানান ৫ আগস্ট এর পর ওবায়দুল কাদের নায়িকা মেঘলার বাসায় লুকিয়ে ছিলেন।তাঁদের সূত্র আরো জানায়, নায়িকা মেঘলার বাসায় আশ্রয় নেন ওবায়দুল কাদের।মেঘলা যাতে ওবায়দুর কাদেরের কথা ফাঁস করতে না পারে তাই মেঘলাকেই দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।