মে’য়েরা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে নিজেদের ওড়না ঠিক করে। বেশিরভাগ সময়ই কোন ভিড় রাস্তায় বা লোক ভর্তি জায়গায় দেখা যায় মে’য়েরা ওড়না ঠিক করছে। কিন্তু কেন এই প্রতিনিয়ত চেষ্টা ওড়না ঠিক করার? কি জন্য তারা ঠিক করেন ওড়না? কি চলে তাদের মাথার মধ্যে? কি নিয়ে তারা বেশি ভাবিত হন সেই সময়? সেটা অনেকেই জানে না।
বিশেষত ছেলেদের মধ্যে এই নিয়ে দেখা যায় অনেক কৌতূহল, যার জন্য তারা বিভিন্নভাবে জানার চেষ্টা করে যে মে’য়েরা এইরকম কেন করে। অনেকসময়ে তা নিজের বান্ধবীকে বা প্রে’মিকাকে জিজ্ঞাসা করে।
আলাদা আলাদা করে জেনে নিতে চায় আসল ত’থ্যটা।বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই তাদের হতাশ হতে হয়, তাই জানার আ’গ্রহ আরও বেড়ে যায়। এই জানার আ’গ্রহ তাহলে কিভাবে কমবে? কোন ভাবে কমার উপায় আছে কি? আসুন চেষ্টা করি জানার…
১) মাথায় ওড়না টানা – অনেক সময় দেখা যায় সামনে কোন ছেলে বা বৃ’দ্ধ কেউ এলে মে’য়েরা মাথায় ওড়না টেনে নেয়। এর পিছনের কারণ হল মে’য়েদের নিজের বাড়ি থেকে শেখা মূ’ল্যবোধ।তাই কেউ ব’য়সে বড় সামনে এলে সম্মান বশত তারা মাথায় ওড়না টেনে নেয়। একটি মূ’ল্যবোধযুক্ত পরিবারে বেড়ে ওঠার জন্য তারা এইরকম ব্যবহার করে থাকে। এটা আসলে তাদের ভদ্রতার পরিচায়ক।
২) বুকের ওড়না ঠিক করা – মে’য়েদের শ’রীরে খুব সহজ দৃশ্যমান অংশ তাদের বুক। অনেক সময়েই তারা লোকেদের কুদৃষ্টি থেকে বাঁচতে বা যাতে অন্য কেউ দে’হের ওই অংশে নজর দিতে না পারে, সেইজন্য নিজেদের ওড়না টেনে নিয়ে কুদৃষ্টি থেকে বাঁচতে চেষ্টা করে।এটি একটি প্রতিরোধমূ’লক ব্যবস্থা।৩) অস্বস্তিতে থাকার সময় – অস্বস্তিতে থাকলে মে’য়েরা অনেক সময় ওড়না নিয়ে খেলা করে। সেই সময় তারা নানা রকম ভাবে ওড়না নিয়ে নাড়াচাড়া করে।
তারা কিভাবে কি করে বা কিজন্য করে সেটা বোঝা খুব মুশকিল হয়ে দাঁড়ায়। আসলে চঞ্চল মা’নসিকতার পরিচয় দেখা যায় তাদের এই ব্যবহারে। কিন্তু অনেকেই বলেন যে মে’য়েদের এই ব্যবহারের কোন মানেই অনেকসময় খুঁজে পাওয়া যায় না বা খুঁজে পাওয়া গেলেও সেই কারণ নিয়ে মাথা ঘামানোর কোন মানে থাকে না।