আবহাওয়া পরিবর্তন হলে নাকি অবসাদ গ্রাস করে নারীকে। আর সেই কারণেই স;ঙ্গী;নিকে চর;ম তৃ;প্তি দেওয়ার পরিবর্তে সম্পর্ক ক্রমশ ফিকে হতে থাকে। কিন্তু কেন এমনটা হয়, জানলে চমকে যাবেন।
শারী;রিক সম্পর্ক এমনই একটা জিনিস যা নিয়ে অনেকেরই ভিন্ন রকমের ফ্যান্টাসি রয়েছে। একেকজন একেক রকমভাবে শারীরিক সম্পর্ককে উপভোগ করে।
তবে সমীক্ষায় দেখা গেছে, সারাদিনের কাজের শেষে ক্লান্ত শরীর যখন বিশ্রাম করে তখনই শারী;রিক সম্পর্ককে উপভোগ করেন কাপলরা। এই সময়েই শা;রীরিক স;ম্পর্কের চাহিদা দ্বিগুণ বেড়ে যায়।
সম্প্রতি এক সমীক্ষায় গেছে, আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক চাহিদা দ্বিগুন কমে যায়। কারণ আবহাওয়া পরিবর্তন হলে নাকি অবসাদ গ্রাস করে নারীকে। আর সেই কারণেই সঙ্গীনি;কে চরম তৃপ্তি দেওয়ার পরিবর্তে সম্পর্ক ক্রমশ ফিকে হতে থাকে। কিন্তু কেন এমনটা হয়, জানলে চমকে যাবেন।
আবহাওয়ার সঙ্গে রোম্যান্স যেন ওতপ্রোতভাবে জড়িত। একটু ঠান্ডা পরলেই অনেকেই বেশি করে শা;রীরিক সম্পর্ক মেতে উঠছেন। কিন্তু সমীক্ষায় দেখা গেছে, তবে বেশিরভাগ মেয়েদের মেজাজ ঠিক থাকে না। সমীক্ষায় দেখা গেছে, ঠান্ডা;র সময়ে ১৪ শতাংশের কম নারীরা মুড ঠিক থাকে না। তবে শুধু নারীরাই নন, পুরুষদের শরী;রেরও এর প্রভাব পড়ে।
কারণ পুরুষের শরীরে টেস্টো;স্টেরনের ক্ষরণ কমে যায়। আর সেই কারণের জন্যই নারী ও পুরুষ উভয়েরই শারীরিক সম্পর্ক ক্ষীণ হয়ে পড়ে। যার ফলে কামশক্তি কমে আসে। সিজনাল অ্যাফেক্টিভ ডিসঅর্ডার অর্থাৎ বছরের নিদির্ষ্ট কিছু ঋতুতে অবসাদ মনকে গ্রাস করে। কম আলোয় মস্তিষ্ক থেকে সেরোটোনিনের ক্ষরণ কমে, যার ফলে শারীরিক সম্পর্ক প্রশমিত হয় এবং সেই কারণেই শারীরিক সম্পর্কও শিথিল হতে থাকে। অপর দিকে সেরোটোনিনের ক্ষরণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষ ও নারীর কামশক্তিও বেড়ে যায়।
বিশেষজ্ঞদের দাবি, শারী;রিক সম্পর্ক করলে শরীর ও মন ভালো হয়ে যায়। সারাদিন কাজের পর ক্লান্ত শরীরে এনার্জি জোগাতে মেতে উঠুন।