সমবয়সীকে বিয়ে করার ১০ অসাধারন উপকারিতা!

বিয়ে নিয়ে তরুন-তরুনীদের মনে অনেক কৌতুহল কাজ করে। বিশেষ করে কোন বয়সে বিয়ে করা উচিৎ? বয়সে ছোট বড় না সমবসয়ীকে বিয়ে করা উচিৎ এমন নানা প্রশ্ন জাগে মনে।

অনেকেই মনে করেন পূরুষদের ক্ষেত্র ২৫ থেকে ৩০ বছরের মধ্যেই বিয়ে করা উচিত। আর মেয়েরা ২২ থেকে ২৮ বছরের মধ্যে বিয়ের করতে পারেন।

কারণ মেয়েদের ম্যাচ্যুরিটি কিছুটা তারাতারি আসে। আর আজ কাল সমবয়সী বা কাছাকাছি বয়সের কাউকে বিয়ে কারার পক্ষে বেশিরভাগ শিক্ষিত সচেতন মানুষ।

সমবয়সী বিয়ে করার উপকারিতা কী?

১. নিজেদের মধ্যে মানসিক দূরত্ব কম তৈরি হবে।
২. একে অপরকে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন।
৩. একে অপরকে যেকোনো ধরনের কাজে সহযোগিতা করতে পারবেন।
৪. দাম্পত্য জীবন টেকসই ও সুখের হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

৫. সামাজিক ট্যাবু ভাঙতে পেরেছেন বলে এক ধরনের মানসিক প্রশান্তিবোধ কাজ করবে।
৬. অযথা অন্যের উপর কর্তৃত্ব ও নিয়ন্ত্রণ করার মানসিকতা তৈরি হবে না।
৭. দু’জনেই অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে একে অপরকে সহযোগিতা করতে পারবেন।
৮. কলহ-বিবাদ বাধলেও মিটিয়ে ফেলতে বেশি সময় লাগবে না।
৯. সর্বোপরি আপনাদের মানসিক প্রশান্তি, মনোবল ও দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে।
১০. একে অপরের ক্যরিয়ার গড়ায় সহযোগিতা করতে পারেন।