ক্যামেরায় বিশ্বের সেরা নিখুঁত চেহারার অধিকারী নির্বাচিত হয়েছিলেন হলিউড অভিনেত্রী অ্যাম্বার হার্ড। লন্ডনভিত্তিক প্লাস্টিক সার্জন ডা. জুলিয়ান ডি সিলভা একটি বিশেষ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহার করে অ্যাম্বার হার্ডকে এই স্বীকৃতি এনে দিয়েছিলেন। এমন স্বীকৃতিতে বিশ্বজুড়ে হইচই পড়েছিল। বেশ কয়েক বছর আগের ঘটনা এটি।
কিন্তু সেই আম্বার হার্ডের চেহারা আর নিখুত নেই। কারণ নিখুঁত চেহারার অধিকারীর তালিকা থেকে ছিটকে গেছেন ‘অ্যাকুয়াম্যান’ অভিনেত্রী। তার বদলে শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছেন হলিউড অভিনেত্রী জোডি কমার।
হিন্দুস্তান টাইমস জানায়, ডা. জুলিয়ান ডি সিলভা প্রাচীন ‘গ্রিক গোল্ডেন রেশিও’ পদ্ধতি ব্যবহার করে মানুষের চোখ, নাক, ঠোঁট, চিবুক, চেহারার আকৃতিসহ ১২টি কী পয়েন্ট বিশ্লেষণ করেন।
ডা. জুলিয়ান ডি সিলভার বিশ্লেষণ ও গ্রিক গোল্ডেন রেশিও অনুযায়ী, জোডি কমারের চেহারার ৯৪.৫২ শতাংশ নিখুঁত। কমারের চোখ, নাক, চিবুক, ভ্রুর সঙ্গে প্রাচীন গ্রিক গোল্ডেন রেশিওর বেশি সাদৃশ্য রয়েছে। নিখুঁত চেহারার নারীর তালিকায় তার স্থানই এবার এক নম্বরে।
দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন ‘ইউফোরিয়া’ তারকা জেনডায়া। তার চেহারা ৯৪.৩৭ শতাংশ নিখুঁত। তৃতীয় স্থানেই রয়েছেন খ্যাতনামা মডেল বেলা হাদিদ, যার চেহারা ৯৪.৩৬ শতাংশ নিখুঁত। ফেস ম্যাপিং এ ৯২.৪৪ শতাংশ নিখুঁত প্রমাণিত হয়েছে গায়িকা বিয়োন্সের। তিনি রয়েছেন চতুর্থ স্থানে।
এদিকে দীপিকা পাড়ুকোন একমাত্র বলিউড অভিনেত্রী হিসেবে জায়গা করে নিয়েছেন সবচেয়ে নিখুঁত চেহারার অধিকারী ১০ নারীর মধ্যে। ফেস ম্যাপিং পদ্ধতি ও গ্রিক গোল্ডেন রেশিও অনুযায়ী তার চেহারা ৯১.২২ শতাংশ নিখুঁত।